الكِتَابُ الثّالِث: المزارعة والإِجارة

3101 - (ق) عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَ رضي الله عنهما: أَنَّ النَّبِيِّ صلّى الله عليه وسلّم عامَلَ خَيْبَرَ بِشَطْرِ ما يَخْرُجُ مِنْهَا مِنْ ثَمَرٍ أَوْ زَرْعٍ، فَكانَ يُعْطِي أَزْوَاجَهُ [1] مِائَةَ وَسْقٍ [2] : ثَمَانُونَ وَسْقَ تَمْرٍ، وَعِشْرُونَ وَسْقَ شَعِيرٍ. فَقَسَمَ عُمَرُ خَيْبَرَ، فَخَيَّرَ أَزْوَاجَ النَّبِيِّ صلّى الله عليه وسلّم أَنْ يُقْطِعَ لَهُنَّ مِنَ المَاءِ وَالأَرْضِ، أَوْ يُمْضِيَ لَهُنَّ، فَمِنْهُنَّ مَنِ اخْتَارَ الأَرْضَ، وَمِنْهُنَّ مَنِ اخْتَارَ الْـوَسْـقَ، وَكـانَـتْ عـائِـشَـةُ اخْـتَـارَتِ الأَرْضَ.

আব্দুল্লাহ ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত, “নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম উৎপাদিত ফল অথবা শস্যের অর্ধেক প্রদানের চুক্তিতে খাইবারের জনগণকে কৃষিকাজে নিয়োগ করেছিলেন।”

[خ2328 (2285)/ م1551]

3103 - (ق) عَنْ رَافِعِ بْنِ خَدِيجٍ رضي الله عنه قَالَ: كُنَّا أَكْثَرَ الأَنْصَارِ حَقْلاً، فَكُنَّا نُكْرِي الأَرْضَ، فَرُبَّمَا أَخْرَجَتْ هذِهِ وَلَمْ تُخْرِجْ ذِهِ، فَنُهِينَا عَنْ ذلِكَ، وَلَمْ نُنْهَ عَنِ الْوَرِقِ.

হানযালা ইবন কাইস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন, আমি রাফে‘ ইবন খাদীজকে স্বর্ণ রুপার বিনিময়ে যমীন ইজারা দেওয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেছি, তিনি বলেন, তাতে কোনো অসুবিধা নেই। কারণ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে মানুষ যমীনের বড় নদীর পাশের অংশ, ছোট নদীর পাশের এবং নির্দিষ্ট কতক ফলনের ওপর ইজারা দিত। তখন একজন ক্ষতিগ্রস্থ হতো এবং অপরজন নিরাপদ থাকতো। তখন এ ধরনের ইজারা ছাড়া আর কোনো পদ্ধতি ছিল না। এ কারণে, তার থেকে নিষেধ করেছেন। কিন্তু যদি কোনো বস্তু নির্ধারিত ও জ্ঞাত হয়, তাতে কোনো অসুবিধা নেই।

[خ2722 (2286)/ م1547/ 117]

3103 - وفي رواية لمسلم: أَمَّا بِالذَّهَبِ وَالْوَرِقِ فَلاَ بَأْسَ بِهِ. وقال: إِنَّمَا كَانَ النَّاسُ يُؤَاجِرُونَ، عَلَى عَهْدِ النَّبِيِّ صلّى الله عليه وسلّم، عَلَى الْمَاذِيَانَاتِ [1] ، وَأَقْبَالِ الْجَدَاوِلِ [2] ، وَأَشْيَاءَ مِنَ الزَّرْعِ، فَيَهْلِكُ هَذَا وَيَسْلَمُ هَذَا، وَيَسْلَمُ هَذَا وَيَهْلِكُ هَذَا. فَلَمْ يَكُنْ لِلنَّاسِ كِرَاءٌ إِلاَّ هَذَا، فَلِذَلِكَ زُجِرَ عَنْهُ، فَأَمَّا شَيْءٌ مَعْلُومٌ مَضْمُونٌ، فَلاَ بَأْسَ بِهِ.